Hdhdhdhdhd

Hdhdhdhdhd

নরসিংদী জেলার
দর্শনীয় স্থান
উয়ারী বটেশ্বর

নরসিংদী শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার উত্তরে বেলাবো উপজেলার উয়ারী ও বটেশ্বর দুটি গ্রাম। উয়ারী বটেশ্বর এ রয়েছে আদি ইতিহাস। এটি বাংলাদেশের সর্বপ্রাচীন জনপদ। অসম রাজার গড় নামে এটি সমাধিক পরিচিত। প্রত্নতত্ত্ববীদ ও গবেষকগণ ধারনা করেন যে এটি প্রায় তিন হাজার বছর পূর্বের প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন এখানে প্রচীন শিলালিপি মূদ্রাসহ অনেক সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের তত্বাবধানে এখনো খনন কাজ চলছে। এখানে পর্যটকদের জন্য রেষ্ট হাউস করা হচ্ছে।
গিরিশ চন্দ্র সেন এর বাড়ি

নরসিংদী জেলার সদর উপজেলার পাঁচদোনা ইউনিয়নে ভাই গিরিস চন্দ্র সেন এর বাড়ি অবস্থিত। তিনি পবিত্র কোর’আন- এর প্রথম বাংলা অনুবাদক।
লটকন বাগান

নরসিংদী জেলার রায়পুরা, শিবপুর, মরজাল এসব উপজেলায় লটকনের বাগান রয়েছে। লটকন বাগানের পাশাপাশি অনেক কিছু আপনার মন ভরে দিতে পারে বিশেষ করে মাটির তৈরি বাড়ি, চারিদিকের শান্ত পরিবেশ।
বালাপুর জমিদার বাড়ি

নরসিংদী সদরের পাইকারচর ইউনিয়নের বালাপুর গ্রামে ঐতিহ্যবাহী বালাপুর জমিদার বাড়িটি অবস্থিত। মেঘনা নদীর তীরে প্রায় ৩২০ বিঘা জমির ওপর জমিদার নবীন চন্দ্র সাহা দৃষ্টিনন্দন কারুকার্যমন্ডিত জমিদার বাড়িটি তৈরি করেন। বিলাসবহুল বালাপুর জমিদার বাড়িতে ১০৩ টি মোজাইক করা, দরজা-জানালায় ফুল লতাপাতা নকশা করা সুসজ্জিত কক্ষ ছিল। প্রধান ভবনের পূর্বে তিনতলা, উত্তরে একতলা, দক্ষিণে দ্বিতীয় তলা এবং পশ্চিমে একটি বিশাল প্রবেশদ্বার সহ একটি দ্বিতীয়তলা বিশিষ্ট ভবন রয়েছে। প্রতিটি ভবনে মনোমুগ্ধকর কারুকার্য দেখতে পাওয়া যায়।
ড্রীম হলিডে পার্ক

নরসিংদী জেলায় ৩৭ একর জায়গার উপর গড়ে উঠেছে বিশ্বমানের থিম পার্ক ড্রিম হলিডে পার্ক । নরসিংদী সদর উপজেলার পাঁচদোনা চৈতাব এলাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে এই পার্কটি অবস্থিত।
বাংলাদেশ আসাম তথা বৃহত্তর বঙ্গ ইসলামের আলোকে আলোকিত করার ক্ষেত্রে যাঁর নাম সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং এদেশের সূফি, দরবেশ, আউলিয়াগণের মাঝে যাঁর প্রভাব ও মর্যাদা সবচেয়ে বেশী লক্ষ্যকরা যায় তিনি সুলতানুল বাংলা , হযরত মাওলানা শাহ্জালাল মুজার্রদ ইয়েমেনী রহমতুল্লাহি আলাইহি। এতদঞ্চল ধর্ম-বর্ণ,শ্রেণীনির্বিশেষে জন সাধারণের মাঝে তাঁর প্রতি ভালবাসা ও নামের মাহাত্মব্যাপক ও অতুলনীয়।
হযরত শাহ্জালাল মুজার্রদ ইয়েমেনী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাজার শরীফ, সিলেট, বাংলদেশ।নামঃহযরত শাহ্জালাল মুজার্রদ ইয়েমেনী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পূর্ণ নাম জালালুদ্দীনজালালুল্লাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি। আপামর জনসাধারণের মাঝে প্রচলিত নাম হযরত শাহ্জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি।ঐতিহাসিক ও জীবনীকারগণের তথ্যগত বিচ্যুতি ও মতভেদের কারনে হযরতশাহ্জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি ও শায়খ জালালুদ্দীন তাবরিজী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাদের জীবনেতিহাস নিয়েদ্বন্ধ সৃষ্টি হলেও উপরোক্ত বিষয়ের আলোকে আমরা বলতে পারি যে হযরত শাহ্জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনিই ইবনে বতুতা বর্ণিত জালালুদ্দীন তাবরিজী রহমতুল্লাহি আলাইহি যা সমসাময়িকএবং পরবর্তি নির্ভর যোগ্য ঐতিহাসিক সুদৃঢ় ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। হযরত শাহ্জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বহুমুখি গুণাবলি ও আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কারনে বাংলার মুসলিম সমাজে বহু লকব বা গুণবাচক উপাধি দ্বারা বিভূষিত। বিভিন্ন শিলালিপি, ঐতিহাসিক ও মনীষীগণের বর্ণনা ও গবেষকগণের রচনাবলীতে সাধারণত নিম্নলিখিত লকবগুলি পাওয়া যায়ঃ শেখ,শায়খুল মাশায়েখ, কুতুব, মুজার্রদ, মখদুম, সুলতানুল বাংলা, আরিফান বুয়দ, কুতুব বুয়দ, মাওলানা, জালালুদ্দীন,তাবরিজী, ইয়েমেনী, কুন্যাভী,তাইজী, সিরাজী, প্রাচ্য-সূর্য, ইত্যাদি।উনার কুনিয়াত হল কোরাইশী।পিতার নামঃ হযরত শাহ্জালাল ইয়েমনী রহমতুল্লাহি আলাইহি এঁর পিতার নাম হযরত শেখ মুহাম্মদ তাবরিজী রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি একজন কোরাইশ বংশীয় স্বনামধন্য খ্যাতিমানদরবেশ ছিলেন। তিনি প্রখ্যাত দরবেশ হযরত আবু সাঈদ তাবরিজী উনার খলিফা ছিলেন। সুলতানুল হিন্দ হযরত খাজা মঈনুদ্দীন চিশতী আজমীরি রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মত বুজুর্গ ব্যক্তি হযরত আবু সাঈদ তাবরিজী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ফয়েজ হাসিল করেন। সুতরাং হযরত আবু সাঈদ তাবরিজী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার খিলাফত পাওয়া যে কোন লোকের জন্য সহজ বিষয় ছিল না।সম্ভবত এ কারণেই শেখ মুহাম্মদ কোরাইশী রহমতুল্লাহি আলাইহি জন্মগতভাবে ইয়েমেনী হলেও সূফী ধারা মোতাবেক নামের শেষে তাবরিজী উপাধি ধারণ করায় নাম হয়েছে শেখ মুহাম্মদ তাবরিজী রহমতুল্লাহি আলাইহি যা বিভিন্ন শিলালিপি ও ঐতিহাসিক বর্ণনায় পাওয়া যায়। শায়খ শাহ্জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি এঁর বিদুষী মাতা ছিলেন সাইয়্যেদ বংশীয় ।হযরত শেখ মুহাম্মদ কোরাইশী রহমতুল্লাহি আলাইহি এঁর পিতার নাম ছিল হযরত শেখ ইব্রাহিম কোরাইশী রহমতুল্লাহি আলাইহি।জন্ম তারিখ ও স্থানঃ ঐতিহাসিক ইবনে বতুতার বর্ণনা অনুসারে গবেষকগণের মতে হযরত শাহ্জালাল ইয়েমেনী রহমতুল্লাহি আলাইহি ৫৯৬ হিজরী সনে বিলাদত লাভকরেন এবং ৭৪৬ হিজরী সনে ১৯শে জিলক্বদ বিছাল লাভ করেন। তিনি জমিনে সুদীর্ঘ ১৫০ বছর অবস্থান করেন এবং হায়াত মুবারকের শেষ পর্যন্ত হিদায়তের কাজে আনজাম দেন। উনার জন্মস্থান হল ইয়েমেনের তাইজ নগরীর কুন্যা নামক স্থানে। এখানে একটিবিষয় উল্লেখ্য যে, কোন কোন লেখক হযরত শাহ্জালাল ইয়েমেনী রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং শায়খ জালালুদ্দীন তাবরিজী রহমতুল্লাহি আলাইহি কে আলাদা দু জন দরবেশ বর্ণনা করেন এবং জালালুদ্দীন তাবরিজীর জন্ম ও ইন্তেকালের তারিখ এবং পান্ডুয়াতে উনার মাযার শরীফ বলে উল্লেখ করেছেন । কিন্তু যে সমস্ত গ্রন্থের সূত্রে তা বর্ণিত হয়েছে তার মূল গ্রন্থে তা বর্ণিত হয়নিএবং পান্ডুয়াতে উনার মাযার শরীফ নেই বলে সেখানকার খাদেমগণই বর্ণনা করেন। সেখানে উনার জওয়াব সমাধি বা স্মৃতি সৌধ বিদ্যমান।শিক্ষাঃ হযরত শাহ্জালাল ইয়েমেনী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পিতা-মাতা শৈশবেই ইন্তেকাল করেন। তখন তাঁর লালন-পালন ও শিক্ষা-দীক্ষার ভার গ্রহণ করেন উনার বুযুর্গ মামা সৈয়দআহ্মদ কবির সোহ্রাওয়ার্দী রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি সোহ্রাওয়ার্দীয়া ত্বরিকার একজন প্রখ্যাত সুফি দরবেশ এবং মক্কার বিশিষ্ট আলেম ছিলেম। হযরত শাহ্জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শিক্ষা সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ পাওয়া যায় না। তবে পর্যটক ইবনে বতুতার বর্ণনায় হযরত শাহ্জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে তাঁর মুরীদ কর্তৃক মাওলানা সম্বোধন থেকে প্রমাণ পাওয়া যায় যে তিনি বিদ্যা শিক্ষায় শিক্ষিত একজন আলেম ছিলেন।(মুলত: ইলমে তাসাউফের উচ্চ মাকাম হাসিল কারি গন ইলেম লাদুনি প্রাপ্ত হন অর্থ্যাত আল্লাহ্ পাক উনার প্রদত্ত ইলিম হাসিল করেন। ইতিহাসে আমরা এরকম আরো নজির দেখতে পাই যেমন ইমান আবুল হাসান খারকানি রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি কোন দুনিয়াবী শিক্ষক গনের কাছ থেকে ইলিম বা তালিম গ্রহন না করেও তিনি ইলিমে শরিয়ত ও ইলমে তাসাউফ উনার গভির ইলিম রাখতেন) এছাড়াও হযরত শায়খ্ আবু সাঈদ তাবরিজী রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত বাহাউদ্দিন সোহ্রাওয়ার্দী রহমতুল্লাহি আলাইহি ও হযরত খাজা মঈনুদ্দীন চিশ্তী রহমতুল্লাহি আলাইহি এঁর মত জগত খ্যাত তরিকতের ইমাম ও বুযুর্গ দরবেশ সাধকগণের শিষ্যত্ব ও সান্নিধ্যও হযরত কুতুব উদ্দীন বখ্তিয়ার কাকীরহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত ফরিদ উদ্দীন শকরগঞ্জ রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত নিযামুদ্দীন আউলিয়ারহমতুল্লাহি আলাইহি, হাদীস বিশারদ হযরতবাহাউদ্দীন যাকরিয়া মুলতানী রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত শেখ ফরিদ উদ্দীন আত্তার রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরতবোরহানুদ্দীন সাগরজী রহমতুল্লাহি আলাইহি এঁর মত যুগের দিকপাল মহান মনীষীগণের সাথে গভীর বন্ধুত্ব থাকাটাও প্রমাণ করে যে, হযরত শাহ্জালাল ইয়েমেনী রহমতুল্লাহি আলাইহি আধ্যাত্মি অতিন্দ্রীয় জ্ঞান তো বটেই ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য জ্ঞান রাজ্যের বিভিন্ন শাখায় ও বুতপত্তি সম্পন্ন ব্যক্তিত্ব ছিলেন।
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার অসংখ্য ও অগণিত নিয়ামত উনার মধ্যে মধু একটি বিশেষ নিয়ামত।
কারণ মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার বিভিন্ন হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে মধু সম্পর্কে অনেক প্রসংশা মুবারক করেছেন। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন “পবিত্র কুরআন শরীফ হল যেকোন দিলের রোগের জন্য আরোগ্যকারী এবং মধু হলো যে কোন দৈহিক রোগের জন্য আরোগ্যকারী”। (ইবনে মাজাহ)আরো অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আছে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি শারীরিক নিরাপত্তা চায় তার কিছু কিছু মধু খাওয়া উচিত।”উপরোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা বুঝা গেল, মধুর মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার অনেক হিকমত ও বরকত মুবারক রেখেছেন। তাই আমাদেরকে মধু সংগ্রহ করতে হবে। কারণ মধু হচ্ছে সমস্ত রোগের শেফা। নিচে কয়েকটি গুনাগুণ তুলে ধরা হল:* ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ বর্তমানে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ রোগে আমলকির রস, কাঁচা হলুদ মধু একত্রে মিশিয়ে প্রতিদিন খাবারের পর খেলে ভালো উপকার পাওয়া যাবে।* ভয়াবহ ব্যধি যক্ষ্মা রোগ, বাসক পাতার রস এক চামচ নিয়ে তাতে মধু মিশ্রিত করে খেলে উপশম হিসেবে কাজ করে।* একটানা মাথা ব্যাথায় মাথার যে পাশে ব্যাথা তার উল্টো দিকের নাকের ছিদ্রে এক ফোটা মধু দিলে সাথে সাথে মাথা ব্যাথা ভালো হয়ে যাবে।* সর্দি হলে দু’চামচ মধুর সাথে অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে তিন ঘন্টা পরপর খেলে সর্দি ভালো হয়ে যাবে।* রক্তশূন্যতা আমাদের দেশের অধিকাংশ লোকেরই দেখা যায়। রক্তশূন্যতায় মধুর সাথে নিম ও ত্রিফলা ভালোভাবে মিশিয়ে কিছুদিন খেলে রক্ত বৃদ্ধি পায়।* দাঁত পরিষ্কার করে প্রতিদিন খাঁটি মধু লাগালে দাঁত ভালো হয়ে যায়।এছাড়া আরো বহু রোগে মধুকে শেফা হিসেবে ব্যবহার যেতে পারে। তাই আমাদের সকলকেই মধু সংগ্রহ করে নিয়ম অনুযায়ী নিয়মিত খেতে হবে তাহলে আমরা বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাব। ইনশাআল্লাহ! এবং এর সাথে সাথে পবিত্র সুন্নত মুবারকও পালন করা হবে কারণ মধু খাওয়া খাছ সুন্নতে রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

পোস্ট ফায়িজা ব্যাগ হাউজ
কথিত আছে, প্রাচীনকালে এ অঞ্চলটি নরসিংহ নামক একজন রাজার শাসনাধীন ছিল। আনুমানিক পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথম দিকে রাজা নরসিংহ প্রাচীন ব্যক্ষ্মপুত্র নদের পশ্চিম তীরে নরসিংহপুর নামে একটি ছোট নগর স্থাপন করেছিলেনঅ তাঁরই নামানুসারে নরসিংদী নামটি আবির্ভূত হয়। নরসিংহ নামের সাথে ‘দী’ যুক্ত হয়ে নরসিংদী হয়েছে। নরসিংহদী শব্দের পরিবর্তিত রূপই নরসিংদী।
বিখ্যাত স্থান –
ড্রিম হলিডে পার্ক – চৈতাব;
সোনাইমুড়ি টেক – শিবপুর উপজেলা;
দেওয়ান শরীফ মসজিদ – পলাশ উপজেলা;
আশ্রাবপুর মসজিদ – শিবপুর উপজেলার আশ্রবপুর;
বেলাব বাজার জামে মসজিদ – বেলাব উপজেলা সদর;
শাহ ইরানি মাজার – বেলাব উপজেলার পাটুলি ইউনিয়ন;
উয়ারী-বটেশ্বর – বেলাব উপজেলার অমলাব ইউনিয়ন;
বীর শ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্মৃতি জাদুঘর – রায়পুরা উপজেলার রামনগর গ্রাম;
ভাই গিরিশ চন্দ্র সেনের বাস্তুভিটা – পাঁচদোনা বাজার সংলগ্ল বুড়ারহাট গ্রাম।@

বিখ্যাত বস্তুঃ – লুঙ্গি
বিখ্যাত খাবারঃ – সাগর কলা
হেলু